ছাত্রদের জন্য ব্যবসা আইডিয়া: আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে স্টুডেন্টস দের জন্য কিছু ব্যবসার ধারণা গুলো নিয়ে আমরা কথা বলতে যাচ্ছি। মানে, যদি আপনি একজন ছাত্র বা ছাত্রী তাহজলে পার্ট-টাইম নিজের খালি সময়ে কি কি ব্যবসা গুলো করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন, সেই বিষয়ে আজকে আমি বলবো।
এখনের সময়ে আপনাদের মনে প্রশ্ন অবশই আসতে পারে যে ছাত্ররা পড়াশুনার সাথে কি করে ব্যবসা করতে পারবেন ?
বর্তমান সময়ে ছাত্রছাত্রীরা নিজের কিছু সাধারণ খরচ গুলো নিজেই বহন করার ইচ্ছা রেখে থাকেন।
এর ফলে, ছাত্ররা পড়াশোনার পাশাপাশি নিজের খালি সময় গুলো নষ্ট না করে কোনো ছোট খাটো ব্যবসা করার ইচ্ছা রেখে থাকেন।
ছাত্র ছাত্রীদের জন্য পার্ট-টাইম ব্যবসা করার ক্ষেত্রে সে অনেক রকমের ব্যবসার আইডিয়া গুলো রয়েছে।
আজকাল এমন অনেক স্কোপ আছে যেগুলোর সাহায্যে স্টুডেন্টসরাও পড়াশুনার সাথে সাথে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পেতে পারে।
কলেজে ওঠার পর আমাদের চাহিদাও আসতে আসতে বাড়তে শুরু হয় এবং এক্ষেত্রে ঘর থেকে দেওয়া পকেট মানি সীমিত থাকার ফলে অনেক রকম ইচ্ছা আমাদের মনে থাকলেও সেটা পূরণ করা সম্ভব হয়ে ওঠেনা।
আমি সকলের ক্ষেত্রে এই কথা বলছি না কারণ অনেক ধনী ঘরের ছেলে মেয়েরা পকেট মানি হিসাবে যা টাকা পেয়ে থাকে সেটা দিয়ে তাদের কাজ চলে যায়, কিন্ত সবের পক্ষে অধিক পকেট মানি পাওয়াটা সম্ভব নয়।
এছাড়াও এমন অনেক স্টুডেন্টস থাকে যারা উচ্চ শিক্ষা প্রাপ্ত করার জন্য ঘর থেকে দূরে পড়তে যায় এবং যার ফলে অনেকরকম এক্সট্রা খরচও হয়ে থাকে।
ছাত্রদের ঘর থেকে পাঠানো সীমিত টাকা দিয়ে চলতে অনেক সমস্যা হয়ে থাকে এবং ছোটো ছোটো জিনিসের জন্য ঘর থেকে বার বার টাকা চাওয়াটা সম্ভব না।
তাই, পড়াশুনার সাথে কিছু ছোট ছোট পার্ট টাইম ব্যবসা করে আজকাল স্টুডেন্টসরা মাসে ভালো টাকা উপার্জন করে নিজের খরচ নিজেই উঠাতে পারে।
তাহলে চলুন বন্ধুরা দেরি না করে নীচে দেওয়া প্রত্যেকটি ব্যবসার আইডিয়া (business ideas) গুলোর বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করি।
ছাত্রদের জন্য ব্যবসার আইডিয়া গুলোর তালিকা
তাহলে চলুন বন্ধুরা নিচে আমরা সরাসরি একে একে জেনেনেই যে ছাত্ররা কি কি ব্যবসা গুলো করতে পারবেন পড়াশোনার সাথে সাথে।
নিচে বলা প্রত্যেকটি ব্যবসা অনেক লাভজনক এবং চাইলে ছাত্র জীবনের পরেই এই ব্যবসা গুলোকে চালিয়ে যেতে পারবেন।
এছাড়া, নিচে দেওয়া ব্যবসার ধারণা গুলোর মধ্যে আপনার যেটা নিয়ে কিছুটা জ্ঞান বা অভিজ্ঞতা রয়েছে কেবল সেটাই করার পরামর্শ আমি দিবো।
১. YouTube Channel
আজকাল বিভিন্ন বিষয়ের YouTube ভিডিও গুলো যেভাবে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে ঠিক সেভাবেই এর লোকপ্রিয়তাও বেড়ে যাচ্ছে।
মানুষ প্রত্যেক দিন নতুন নতুন ভিডিও কন্টেন্ট গুলো দেখতে পছন্দ করে থাকে এবং যেগুলো YouTube এর মধ্যে রয়েছে।
তাই আপনার যদি সহজে কেবল ২ থেকে ৩ ঘন্টা কাজ করে টাকা ইনকাম করার ইচ্ছা থাকে তাহলে এই YouTube এর ব্যবসা শুরু করতে পারবেন।
এর জন্য আপনাকে ভালো ভালো ভিডিও কন্টেন্ট বানিয়ে নিজের you tube চ্যানেলে upload করতে হবে।
আপনার বানানো ভিডিও যদি লোকেদের পছন্দ হয়ে থাকে তখন আপনার চ্যানেলে views এবং subscribers আসতে শুরু হবে।
যখন আপনার চ্যানেলে ১০০০ subscribers এবং ৪০০০ঘন্টার watch time পুরো হবে তখন আপনি YouTube monetization এর জন্য apply করতে পারবেন।
এবং Google AdSense এর দ্বারা আপনার চ্যানেলে adds দেখানো হবে এবং আপনার ইনকাম সেখান থেকে আসা শুরু হবে।
তাই ইউটিউব কে ছাত্রদের জন্য টাকা কামানোর খুব ভালো এবং লাভদায়ক ব্যবসা হিসেবে বলা যায়।
২. Photography
আপনার যদি photography করা hobby হয়ে থাকে তাহলে নিশ্চই এই ব্যবসাটি শুরু করতে পারেন।
আজকাল সকলেই digital ফটো পছন্দ করে থাকে তাই আজকাল যেকোনো অনুষ্ঠানে যেমন জন্মদিন বাড়ি, বিয়ে বাড়ি, অন্নপ্রাসন বাড়ি, ইভেন্টস ইত্যাদিতে ফটোগ্রাফার হায়ার করা হয়।
তাই বর্তমান সময়ে ডিজিটাল ফটোগ্রাফারের চাহিদা অনেক বেড়ে গেছে।
এক্ষেত্রে আপনার যদি ফটোগ্রাফিতে knowledge থাকে তাহলে package হিসাবে প্রত্যেকটি function থেকে ভালো টাকা কামিয়ে নিতে পারেন।
আপনারা প্রথমে নিজের friends, relatives ইত্যাদি দের সামনে এবং নিজের social media একাউন্টে কাজ গুলো share করতে হবে যাতে লোকেরা আপনার কাজের বিষয়ে জানে এবং দেখতে পায়।
এই কাজটি সব সময় থাকেনা বা করতে হয়না তাই students দের জন্য একটি একটি উপযুক্ত ব্যবসা।
যখন আপনারা client পাবেন তখনি আপনাকে photo shoot বা photography করার জন্য যেতে হবে।
৩. Insurance Agent
Insurance agent এর কাজের জন্য আপনার degree কমপ্লিট থাকতেই হবে বলে এমন কোনো কথা নেই।
কলেজে পড়াকালীন অবস্থায় ছাত্ররা এই কাজ করে কমিশন হিসাবে ইনকাম করতে পারে।
এর জন্য যা দরকার তা হলো, আপনার মধ্যে মানুষকে বোঝানোর কৌশল থাকতে হবে যার দ্বারা আপনি অনেক সুন্দর করে মানুষকে বুঝিয়ে insurance করাতে সক্ষম হন।
প্রথমে আপনাকে কোনো insurance কোম্পানির সাথে যোগাযোগ করে একটি পরীক্ষা দিতে হয় এবং পরীক্ষাতে পাস করার পর কোম্পানি থেকে আপনার নামের একটি agent কোড আসবে।
তারপর আপনি লোকেদের বুঝিয়ে Insurance গুলো বিক্রি করাতে পারলে কমিশন হিসাবে কোম্পানি থেকে টাকা আয় করতে পাবেন।
আজকাল অনেক এমন insurance কোম্পানি থাকে যেগুলোতে অনেক fraud হয়ে থাকে, অবশই তাই কোনো বিশ্বাসযোগ্য insurance agency সাথে আপনি কাজ করতে হবে।
৪. Delivery Boy
আজকাল অনেক অনলাইন খাবারের apps বের হয়েছে এবং এর মধ্যে swiggy এবং zomato খুবই জনপ্রিয় খাবারের app।
তাই পার্ট টাইম হিসাবে ছাত্রদের জন্য ইনকাম করার একটি ভালো অপশন হলো ডেলিভারি বয় এর জব।
Swiggy বা zomato delivery জব পাওয়ার জন্য যেগুলো থাকা দরকার সেগুলো হলো –
নিজের মোটরসাইকেল, একটিভা বা স্কুটি থাকা জরুরি।
মোটর সাইকেলের সাথে সাথে driving licence থাকা আবশ্যক এবং আধার কার্ড,পান কার্ড থাকতে হবে।
আপনার কাছে স্মার্ট ফোন থাকতে হবে।
এই কাজটি পাওয়ার জন্য আপনাকে প্রথমে অনলাইন apply করতে হবে।
এরপর উপরে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী swiggy বা zomato অফিসে গিয়ে সব documents জমা করতে হবে।
যদি আপনার জব হয়ে যায় তাহলে swiggy বা zomato সেন্টারে আপনার ইন্টারভিউ এবং ট্রেনিং হবে।
এই কাজটি স্টুডেন্টসরা বিকালের দুই ঘন্টা সময় দিয়ে মাসে ভালো টাকা কমিশন হিসাবে ৮ থেকে ১০হাজার টাকা উপার্জন করতে পারে।
৫. Music Class
আপনারা যদি গিটার, পিয়ানো, তবলা ইত্যাদি যেকোনো বাদ্যযন্ত্র বাজাতে জানেন এবংপুরো কোর্স করে থাকেন তাহলে সেই knowledge অন্যদের শিখিয়ে ভালো fees নিতে পারেন।
এভাবে students দের জন্য পার্ট টাইম হিসাবে টাকা কামানোর সাথে সাথে শেখানোর মাধ্যমে নিজেদের practice হয়ে যায়।
আপনারা ঘর থেকেই এই ক্লাস শুরু করতে পারেন বা কোনো music institution এর সাথে যোগাযোগ করে আপনি যে বাদ্যযন্ত্রটি বাজাতে পারেন সেখানে সপ্তাহে দুইদিন 2 থেকে ৩ ঘন্টা ক্লাস করিয়ে মাসে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা স্যালারি হিসাবে নিতে পারেন।
এছাড়াও আজকাল বেশি টাকা fees দিয়ে অভিভাবকরা ঘরে ক্লাস করিয়ে থাকেন।
তাই ঘরে গিয়েও ক্লাস করে নিজের হিসাবে fees চার্জ করতে পারেন।
৬. Content writing
আজকাল content writing এর কাজের অনেক বেশি চাহিদা রয়েছে।
তাই স্টুডেন্টসদের জন্য পড়াশুনার সাথে content লিখার কাজটি অনেক ভালো একটি অপশন।
কারণ কনটেন্ট রাইটিং এর কাজ করার সাথে সাথে অনেক কিছুর বিষয়ে ইনফরমেশন জেনে নেওয়া যায়।
ইন্টারনেটে সার্চ করলে এমন অনেক ওয়েবসাইট, ব্লগ বা সোশ্যাল মিডিয়া পেজ থাকে যারা নিজের ওয়েবসাইটের জন্য content লিখার লোক হায়ার করে থাকে।
এক্ষেত্রে আপনিও যদি লিখতে ভালোবাসেন এবং আপনার লিখার কোয়ালিটি একবার যদি লোকের পছন্দ হয়ে থাকে তাহেল এই কাজটি আপনি long term business হিসাবে করতে পারবেন।
এই কাজটি আপনি ঘরে বসেই করতে পারেন এবং কাজটির জন্য শুধু একটি স্মার্ট ফোন বা ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট এর দরকার পড়ে।
Content লিখে মাসে ৫ থেকে ৭ হাজার টাকা পর্যন্ত ইনকাম করা যেতে পারে।
এবং এই ব্যবসার মাধ্যমে অধিক টাকা ইনকাম করার জন্য আপনারা একাধিক blog বা social media page গুলোর জন্য content লিখতে পারেন।
৭. Dance Classes
আজকাল বেশিরভাগ পেরেন্টসরা নিজেদের বাচ্চাদের dance শেখাতে চায় এবং ভালো dance ক্লাসের খবর করে থাকেন।
আজকাল সকলেই চায় পড়াশুনার সাথে সাথে এক্সট্রা কিছু শিখতে।
তাই আপনি যদি dance করতে জানেন এবং আপনি যদি অন্যদের শেখাতে ইচ্ছা রাখেন তাহলে অবশ্যই dance ক্লাস শুরু করতে পারেন।
Dance ক্লাস শুরু করার জন্য আপনাকে সপ্তাহে দুই দিন সময় দিতে হবে এবং ঘর থেকেই এই ক্লাস শুরু করতে পারবেন।
এছাড়াও আপনি students দের ঘরে গিয়েও dance শেখাতে পারেন এবং বেশি fees নিতে পারেন।
কোনো ধরনের ইনভেস্টমেন্ট ছাড়াই পার্ট টাইম হিসাবে এই ব্যবসা করে মাসে ভালো টাকা উপার্জন করতে পারেন।
Dance শিখিয়ে মাসে ৮ থেকে ১০হাজার টাকা আরামে ইনকাম করা যায়।
৮. Home tuition
আপনি যদি পড়াতে ভালোবাসেন এবং পড়ানোর ক্ষেত্রে ভালো knowledge রাখেন তাহলে নিশ্চই টিউশন করানো শুরু করতে পারেন।
এটি এমন একটি business যেখানে কোনো রকম ইনভেস্টমেন্ট এর দরকার পরেনা।
এক্ষেত্রে শুধু নিজের knowledge এবং এক্সপেরিয়েন্স থাকা জরুরি কারণ এমন অনেক ব্যক্তি থাকে যারা নিজে পড়াতে এক্সপার্ট হলেও অন্যকে পড়াতে পারেনা।
এরজন্য আপনাকে বিকালের সময়টুকু কাজে লাগাতে হবে এবং ছাত্রদের ঘরে গিয়ে পড়াতে হবে।
তবে চাইলে নিজের ঘরেও ছাত্রদের ডেকে ব্যাচ হিসেবে ক্লাস করাতে পারবেন।
আপনি নিজের পড়াশুনার সাথে সাথে অন্যদের টিউশন করিয়ে মাসে ৭ থেকে ৮হাজার টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
৯. Logo Design
বর্তমান সময়ে freelancer হিসাবে অনেকেই কাজ করে থাকে এবং নিজের creativity কাজে লাগিয়ে ভালো টাকা উপার্জন করে থাকে।
তাই আপনি যদি logo design করার knowledge রাখেন তাহলে যেকোনো freelancing ওয়েবসাইটে গিয়ে লোগো তৈরির কাজ খুঁজতে পারবেন।
যেমন Fiverr, freelancer. com, Upwork ইত্যাদি ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে নিজের একাউন্ট খুলতে পারেন এবং কাজ খুঁজতে পারবেন।
যখন আপনি freelancing site গুলোতে একাউন্ট খুলবেন তখন এমন অনেক কোম্পানি থাকবে যারা নিজের কোম্পানি বা ওয়েবসাইটের business grow করার জন্য logo design করার লোক খুঁজে থাকে।
এবং আপনার বানানো logo design এর sample যদি তাদের পছন্দ হয়ে থাকে তাহলে তারা নিজের কাজের জন্য আপনাকে হায়ার করে থাকে এবং কাজের হিসাবে টাকা pay করে থাকে।
এছাড়াও ফেসবুক, ইন্সট্রাগ্রাম ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম গুলোতে নিজের বানানো logo design শেয়ার করে কাজ খুঁজতে পারবেন।
তাই লোগো বানানোটা স্টুডেন্টসদের জন্য ঘরে বসে টাকা কামানোর খুব ভালো একটি অপশন বলা যেতে পারে।
১০. Blogging
ছাত্র থেকে শুরু করে বয়স্ক লোকেরাও বর্তমানে এই অনলাইন ব্যবসাটি করে মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ইনকাম করে নিচ্ছেন।
Blogging একটি সম্পূর্ণ professional online business model যেখানে আপনি প্রত্যেক দিন ৩ থেকে ৪ ঘন্টা সময় দিয়ে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।
এই ব্যবসাতে আপনাকে নিজের একটি blog site তৈরি করতে হয়।
আপনাকে একটি লাভজনক এবং লক্ষ্যবস্তু বিষয় নিয়ে ব্লগিং শুরু করতে হবে।
নিয়মিত নিজের ব্লগে আর্টিকেল লিখে পাবলিশ করতে থাকতে হবে।
এবং কিছু মাস পরে যখন আপনার ব্লগ সাইটে ভালো পরিমানে traffic / visitors আসতে শুরু করবেন, তখন আপনি বিভিন্ন মাধ্যমে নিজের ব্লগ থেকে টাকা আয় করতে পারবেন।
ব্লগিং করার জন্য আপনার কাছে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ এবং ইন্টারনেট থাকতে হবে।
আপনি নিজের ঘরে বসে এই কাজ শুরু করতে পারবেন।
১১. Affiliate marketing
Blogging এর মতোই affiliate marketing একটি অনেক জনপ্রিয় এবং লাভজনক online business model.
এই ব্যবসাতে আপনাকে বিভিন্ন অনলাইন ই-কমার্স ওয়েবসাইট বা কোম্পানি গুলোর products বা services গুলোকে বিক্রি করাতে হয়।
এবং, আপনার তরফ থেকে হওয়া প্রত্যেকটি বিক্রির বিপরীতে আপনাকে কোম্পানির তরফ থেকে কমিশন দেওয়া হয়।
যদি আপনার একটি blog, YouTube channel, social media page ইত্যাদি থেকে থাকে, তাহলে সেগুলোর মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির পণ্য গুলোকে প্রচার করতে পারবেন।
Affiliate marketing শুরু করার জন্য সব থেকে আগেই আপনাকে একটি বা একাধিক এফিলিয়েট মার্কেটিং প্রোগ্রাম গুলো জয়েন করতে হবে।
এবং সেখান থেকে পণ্যের এফিলিয়েট লিংক তৈরি করে সেই লিংক এর মাধ্যমে পণ্য গুলো অনলাইনে প্রচার করে বিক্রি করাতে হবে।
এক বার এই কাজটি শিখতে পারলে অনেক তাড়াতাড়ি প্রচুর টাকা ইনকাম করা সম্ভব।
আমাদের শেষ কথা,,
তাহলে বন্ধুরা, যদি আপনি একজন ছাত্র বা ছাত্রী এবং পড়াশোনার সাথে সাথে ব্যবসা করার কথা ভাবছেন, তাহলে ওপরে বলা ব্যবসার আইডিয়া গুলো আপনাদের কাজে আসবে।
ছাত্রদের জন্য ব্যবসা আইডিয়া (business ideas for students in Bangla) এমনিতে আরো অনেক রয়েছে।
তবে, এখনের সময়ে ওপরে বলা ব্যবসার ধারণা গুলোই অনেক লাভজনক হিসেবে প্রমাণিত হচ্ছে।
তাই, ছাত্রদের জন্য পার্ট-টাইম বিজনেস করার আইডিয়া গুলো যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশই আর্টিকেলটি শেয়ার করবেন।
এছাড়া, আর্টিকেলের সাথে জড়িত কোনো ধরণের প্রশ্ন বা পরামর্শ থাকলে, নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন।
- কোনো টাকা ছাড়া কি কি ব্যবসা করা যাবে ?
- ১০ হাজার টাকায় ব্যবসা শুরু করুন
- কিভাবে অনলাইন ব্যবসা শুরু করব ?