বাড়িতে বসে ইন্টারনেট থেকে টাকা ইনকাম করার প্রচুর উপায় গুলি রয়েছে। একজন স্টুডেন্ট, মহিলা, বা চাকরি করা যেকোনো ব্যক্তি অনলাইনে নানান মাধ্যমে কাজ করে পার্ট-টাইম অতিরিক্ত টাকা ইনকামের সুযোগ পেতে পারবেন।
টাকা ইনকামের এই নানান অনলাইন কাজ গুলির মধ্যে একটি অনেক জনপ্রিয় কাজ হলো, কপি পেস্ট করে ইনকাম করার কাজ। এই কপি পেস্ট জবস গুলির আবার নানান ডাটা এন্ট্রি জবস গুলির সাথে কিছুটা মিল রয়েছে।
তবে যতটা আমি জানি, ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলির তুলনায় কপি পেস্ট করে আয় করার কাজ গুলি যথেষ্ট সোজা ও সহজ। কেননা, বেশিরভাগ কপি পেস্ট কাজ গুলি নন-টেকনিক্যাল এবং এগুলির জন্য কোনো ধরণের শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার দরকার হয়না।
তাই, যদি আপনিও অনলাইনে কপি পেস্ট কাজ গুলি করে টাকা ইনকাম করার বিষয়টা অধিক ভালো করে জেনেনিতে চাইছেন, তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা, কপি পেস্ট করে টাকা ইনকাম করার জব সম্পর্কে আপনাদের সম্পূর্ণ তথ্য দিতে চলেছি।
আজকে আমরা কি কি জানবো?
কপি পেস্ট জবে কি কি বিষয় জড়িত থাকে, কিভাবে আপনিও একটি জেনুইন কপি পেস্ট জব খুঁজে বের করতে পারবেন এবং কপি পেস্ট ওয়ার্ক থেকে কত টাকা ইনকাম করতে পারবেন, এই প্রত্যেক বিষয়ে আজকে আপনারা জানতে পারবেন।
অবশই পড়ুন:
কপি পেস্ট কাজ গুলি কি? এটা কি সত্যি রিয়েল? কিভাবে খুজবেন এই জব
নিচে বলে দেওয়া প্রতিটি সেকশন ভালো করে এবং সম্পূর্ণ ভালো ভাবে পড়ার পর আপনারা এই প্রত্যেকটি প্রশ্নের উত্তর সরাসরি পেয়ে যাবেন।
অনলাইন কপি পেস্ট কাজ গুলি ইন্টারনেট থেকে পার্ট-টাইম ইনকামের একটি অনেক সহজ এবং দ্রুত উপায় গুলির মধ্যে একটি। এতে খুব কম বা কোনো ধরণের বিনিয়োগ ছাড়া ঘরে বসে এক্সট্রা টাকা ইনকামের দারুন সুযোগ পাওয়া যেতে পারে।
বর্তমানে সবচেয়ে বেশি চাহিদাসম্পন্ন online part-time income jobs গুলির মধ্যে এই কপি পেস্ট এর কাজ গুলি অন্যতম এবং প্রচুর জনপ্রিয়।
কপি পেস্ট করে ইনকাম করার কাজ গুলি কাদের জন্য সেরা?
আমি সরাসরি একেবারে সত্যিটাই আপনাদের বলে দিতে চাই। দেখুন, কপি পেস্ট জব বা, এই ধরণের যেকোনো ডেটা এন্ট্রি জবস গুলি কোনো ভাবেই এমন ব্যক্তিদের জন্য নয় যারা তাদের জীবনে অনেক বড় কিছু করতে চান।
আপনি যদি নিজের একটি অনলাইন ব্যবসা শুরু করতে চান, বা অনলাইনে এমন একটি কাজ শুরু করতে চান যার দ্বারা ভবিষ্যতে প্রচুর ও প্যাসিভ ইনকাম করার মতো সুযোগ থাকবে, সেক্ষেত্রে আপনি blogging এবং affiliate marketing-এর মতো অন্য প্রমাণিত ও বিশ্বস্ত অনলাইন কাজ গুলি করতে পারেন।
তবে আপনি যদি একজন মহিলা, স্টুডেন্ট, রিটায়ার্ড, বা বাড়িতে বসে পার্ট-টাইম অনলাইন ইনকামের খোঁজ করছেন, সেক্ষেত্রে কপি পেস্টে জব গুলি আপনার জন্য সেরা কাজ হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে।
এক্ষেত্রে, আপনার কাছে একটি কম্পিউটার বা ল্যাপটপ, ইন্টারনেট কানেকশন এবং কিছু ফ্রি টাইম থাকলেই কাজ শুরু করে দিতে পারবেন।
তাহলে সোজা ভাবে বললে, অনলাইনে কপি পেস্ট করে আয় করার কাজ গুলি তাদের জন্য সেরা যারা নিজের খালি সময়ে কাজ করে বিল পরিশোধ করার মতো বা সামান্য পকেট মানি ইনকাম করার মতো এক্সট্রা ইনকাম করতে চান।
অবশই পড়ুন: প্রতি মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার কার্যকর উপায়
যে কারণে কপি পেস্ট জব গুলি সেরা এবং লাভজনক:
কপি পেস্ট করে টাকা ইনকাম করার কাজ গুলির মধ্যে বেশিরভাগ কাজেই কিন্তু অনেকেরই জন্য সেরা এবং লাভজনক হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। চলুন জেনেনেই কেন এই কাজ গুলি সেরা।
১. বাড়ি থেকে কাজ করার সুবিধা: কপি পেস্ট কাজের ক্ষেত্রে বাড়িতে বসেই কাজ গুলি করা যায়। আপনাকে কোনো ভাবেই যাতায়াত করতে হয় না, এবং এতে অতিরিক্ত খরচ থেকে বাঁচা যায়। নিজের ল্যাপটপটি বিছানায় রেখে সরাসরি কাজ শুরু করা যায়।
২. শিক্ষাগত যোগ্যতা বা কাজের অভিজ্ঞতা: অন্যান্য বেশিরভাগ অনলাইন জব বা ডাটা এন্ট্রি জব গুলির মতই এই কাজের ক্ষেত্রেও আপনার কোন শিক্ষাগত যোগ্যতা বা এমনকি পূর্বের কাজের অভিজ্ঞতারও প্রয়োজন হয়না। তবে, বেসিক কম্পিউটার নলেজ থাকতে হবে।
৩. সোজা এবং সহজ কাজ: নিজের কাজের সঙ্গে সঠিক ভাবে পরিচিত হয়ে যাওয়ার পর কাজ গুলি খুব একটা কঠিন মনে হয় না। বেশিরভাগ কাজ গুলি, কপি পেস্ট করা ও সামান্য এডিটিং করার মধ্যে সীমিত।
৪. কম কষ্ট অধিক আয়: একটি ভালো এবং বিশস্ত কোম্পানির সাথে কাজ করতে পারলে, সামান্য রকমের পরিশ্রম করেও ভালো পরিমান টাকা আয় করা যেতে পারে। তবে, কাজের ধরণ এবং কতটা সময় লাগিয়ে কাজ করছেন, সেটাও কিন্তু একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
তাহলে, এগুলি ছিলি কপি পেস্ট জব বা কাজের কিছু লাভ এবং সুবিধা গুলি।
অনলাইন কপি পেস্ট কাজে কি কি করতে হয়?
বেশির ভাগ কপি পেস্ট জব গুলিতেই এক ফাইল থেকে অন্য একটি ফাইলে কন্টেন্ট বা ডাটা গুলি কপি-পেস্ট করার কাজ গুলি করতে হয়।
উদাহরণস্বরূপ, ধরুন আপনাকে একটি এক্সেল স্প্রেডশিট থেকে অন্য একটি স্প্রেডশিটে নানান ধরণের ডেটা গুলি কপি করতে বলা হতে পারে। আবার আপনাকে এক এমএস ওয়ার্ড ডকুমেন্ট থেকে অন্য ডকুমেন্টেও ডাটা কপি করতে বলা হতে পারে।
এভাবেই, নানান ফাইল ফরম্যাট থেকে ডাটা এবং তথ্য গুলিকে অন্য ফাইল ফরম্যাটে কপি পেস্ট করার কাজ গুলি এই কপি পেস্ট কাজ গুলিতে করতে বলা হয়।
এখন প্রশ্ন হলো, ডাটা (data) বলতে সে কি ধরণের ডাটা গুলি কপি পেস্ট করা হয়?
এক্ষেত্রে, নাম, ফোন নম্বর, ই-মেইল অ্যাড্রেস, ঠিকানা ইত্যাদির মতো যে কোনও ধরণের তথ্য বা কনটেন্ট গুলি হতে পারে ডেটা। এছাড়াও আপনাকে এই কাজের মধ্যে হয়তো, এক্সেল এবং ওয়ার্ড উভয় ডকুমেন্টের জন্য বেসিক ফরম্যাটিং করতে হতে পারে।
তবে মনে রাখা দরকার যে, আপনাকে এই ধরণের প্রচুর documents গুলি এক দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ করে জমা দিতে হয়।
এমনিতে, কপি পেস্ট জব গুলির ডেটা এন্ট্রি জব গুলির সাথে অনেক মিল রয়েছে। যদিও কপি পেস্ট কাজ করে টাকা আয় করার বিষয়টা শুনতে অনেক সোজা ও সহজ লাগতে পারে, তবে এই কাজ কিন্তু এতটাও সোজা বা সহজ না।
এর মূল কারণ হলো, বেশিরভাগ সময়ই আপনাকে দিয়ে দেওয়া কাজ গুলি এক দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ করে জমা দিতে হয়।
কপি পেস্টের ওয়ার্ক গুলি এমনিতে খুব বেশি টেকনিক্যাল না হলেও এখানে কাজের চাপ অনেক বেশি হওয়াটা স্বাভাবিক। এই কাজের ক্ষেত্রে, অনেক দীর্ঘ সময় ধরে কম্পিউটারের সামনে বসে একটানা কাজ করার মতো ধৈর্য আপনার মধ্যে থাকতে হবে।
অবশই পড়ুন: গুগল থেকে টাকা ইনকাম করার ৭টি উপায়
আলাদা আলাদা ধরণের কপি পেস্ট কাজ (copy-paste jobs) গুলি:
চলুন, এবার নিচে আমরা সরাসরি কিছু আলাদা আলাদা ধরণের কপি পেস্ট জব এর ধরণ ও প্রকারের বিষয়ে জেনেনেই।
১. Word to PDF Copy Paste Jobs: এক্ষেত্রে আপনাকে এক ওয়ার্ড ডকুমেন্ট থেকে অন্য আরেক ওয়ার্ড ডকুমেন্টে ডাটা কপি করতে হবে। শেষে গিয়ে ফাইলটি পিডিএফ ডকুমেন্টে পরিণত করতে হবে।
২. Excel to Word or Excel to Excel: এখানে একটি Excel স্প্রেডশিট থেকে একটি ওয়ার্ড ডকুমেন্টে এবং একটি Excel স্প্রেডশিট থেকে আরেকটি Excel স্প্রেডশিটে ডাটা গুলিকে কপি পেস্ট করতে হবে।
৩. Visual Basic or Visual Studio Form Copy Paste: এখানে, আপনাকে নানান ধরণের ফর্মগুলিতে ডেটা কপি করে পেস্ট করতে হবে। এক্ষেত্রে, নাম, ইমেইল ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদির মতো নানান ধরণের তথ্য বা ডাটা হতে পারে।
৪. HTML Form Testing Jobs: এক্ষেত্রে আপনাকে নানান HTML forms গুলি fill-up করতে হয়।
৫. Invoice Generating: Bills বা invoices কি, আপনি হয়তো জানেন বা দেখেছেন। এক্ষেত্রে আপনাকে বিল এবং ইনভয়েস গুলিকে অন্যান্য ডকুমেন্টে কপি করে পেস্ট করতে হয়।
তাহলে বন্ধুরা, আশা করছি আপনারা বুঝতেই পেরেছেন যে আপনাকে কি ধরণের কপি পেস্ট কাজ গুলি করতে হতে পারে। এগুলির বাইরেও আরো নানান ধরণের কপি পেস্ট জব আছে যেগুলি করে অনলাইনে সহজেই ইনকাম করা যেতে পারে।
কপি পেস্ট করে আয় করার জব গুলি কিভাবে খুজবেন?
আমাদের আজকের এই সম্পূর্ণ আর্টিকেলেটির মধ্যে এটাই সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এমনিতে কপি পেস্ট করে ইনকাম করার কাজ গুলি খুঁজে বের করার জন্য নানান উপায় গুলি রয়েছে।
তবে মনে রাখা দরকার যে, আপনাকে একটি রিয়েল এবং বিশস্ত কপি পেস্ট করার জব খুঁজতে ও নির্বাচন করতে হবে। কারণ এই ধরণের বেশিরভাগ অনলাইন জব গুলির বেশিরভাগই কিন্তু ফ্রড থাকে।
একটি কোম্পানির সাথে কাজ করার আগে আপনাকে কিছু জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন গুলি অবশই করা দরকার। এছাড়া, ইন্টারনেটের সাহায্যে কোম্পানির সাথে জড়িত তথ্য, রিভিউ এবং তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট অবশই দেখে নিবেন।
কপি পেস্ট জব গুলি খুঁজে পাওয়ার সব থেকে কার্যকর উপায় হলো, “ইন্টারনেট”, তাই দেরি না করে অনলাইনেই কাজ খোঁজাখুঁজি শুরু করতে পারেন।
গুগল সার্চে গিয়ে কপি পেস্ট জবস কীওয়ার্ডটি লিখে সার্চ করলেই হয়তো এই ধরণের অনেক কোম্পানি গুলি পাওয়া যাবে। মনে রাখবেন, আপনাকে এমন একটি কোম্পানি বেছে নিতে হবে, যার একটি ভ্যালিড যোগাযোগের নম্বর এবং একটি অফিস রয়েছে।
অবশই, কাজ করার আগে তাদের সঙ্গে ফোনে কথা বলুন, এমনকি তাদের অফিসেও গিয়ে দেখুন। কোম্পানি যাতে কাস্টমার সাপোর্টও দিয়ে থাকে সেদিকে খেয়াল রাখুন। কোম্পানির সাথে যোগাযোগ না করে এবং কথা না বলে কোনো ধরণের রেজিস্ট্রেশন ফী কিন্তু দিবেননা।
এছাড়া, এই ধরণের কাজ গুলি অনলাইন মাধ্যমে খুজার সব থেকে সেরা উপায় হলো, ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস বা ওয়েবসাইট গুলি। Upwork, Fiverr, Freelancing.com, Guru, LinkedIn, ইত্যাদির মতো নানান platform গুলিতেও নানান কপি পেস্ট রিলেটেড কাজ গুলি পেতে পারবেন।
এই ধরণের, freelancing website গুলির থেকে কাজ পাওয়ার জন্য আপনাকে কোনো ধরণের টাকা দিতে হয়না।
কপি পেস্ট কাজ করে কত টাকা ইনকাম করা যাবে?
এখন সব শেষে আপনি হয়তো জানতে চাইছেন যে, কপি পেস্ট জব গুলি করে আপনি মোটামোটি কত টাকা আয় করতে পারবেন।
তবে মনে রাখা দরকার যে, আপনার ইনকামের পরিমান মূলত নির্ভর করে, আপনি যে কোম্পানির সাথে কাজ করছেন তার উপর এবং আপনি কতটা সময় দিয়ে কাজ করতে পারছেন তার উপর।
চলুন, কপি পেস্ট করে কত টাকা ইনকাম করা যেতে পারে, সেই সম্পর্কে আমি আপনাকে একটি সাধারণ ধারণা দিয়ে দিচ্ছি। সাধারণত, প্রতিদিন আপনি যে পরিমানে ডাটা এন্ট্রির কাজ গুলো করেন, সেই অনুযায়ী কোম্পানি আপনাকে টাকা দিবে।
যেমন ধরুন, অনেক কোম্পানিগুলি প্রতি এন্ট্রিতে ১ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ২ টাকা ৫০ পয়সা পর্যন্ত দিতে পারে। এবং সাধারণত একটি এন্ট্রি সম্পন্ন করতে আপনার ২ থেকে ৩ মিনিট সময় লাগবে।
আপনার আসল ইনকাম মূলত নির্ভর করে, একটি ফাইলে কতগুলি এন্ট্রি রয়েছে এবং আপনাকে দেওয়া সম্পূর্ণ প্রজেক্ট কতগুলি ফাইল নিয়ে গঠিত।
এমনিতে, সম্পূর্ণ মাসে শুধুমাত্র কিছুটা প্রজেক্ট সম্পূর্ণ করতে পারলেও ৪ থেকে ৬ হাজার টাকা আয় করা যেতে পারে।
মনে রাখবেন, আপনি কত টাকা ইনকাম করবেন সেটা সম্পূর্ণ ভাবে কোম্পানি, কাজের ধরণ, কত টাকা প্রতি এন্ট্রিতে দেওয়া হচ্ছে এবং আপনি কতটা এন্ট্রি বা প্রজেক্ট সম্পূর্ণ করতে পারছেন, এই সম্পূর্ণ বিষয় গুলির উপর নির্ভর করে।
তাই, কাজ শুরু করার আগে কোম্পানির বিষয়ে ভালো ভাবে জেনেনিবেন এবং রিসার্চ করবেন।
উপসংহার:
তাহলে বন্ধুরা, আশা করছি কপি পেস্ট করে ইনকাম করার কাজ গুলি কি, কিভাবে করতে হয় এবং কাজের ধরণ গুলির বিষয়ে আপনারা অনেক ভালো ভাবেই বুঝে গিয়েছেন। দেখুন, যেকোনো ধরণের কাজেই সময় দিতে হয়।
এই কাজেও আপনাকে প্রতিদিন কিছুটা সময় দিয়ে কাজ করতে হবে। এছাড়া, সত্যি বলতে বর্তমান সময়ে জেনুইন কপি পেস্ট জবস গুলি খুঁজে পাওয়াটাই একটি অনেক বড় বিষয়।
তবে, ইন্টারনেটে গিয়ে খানিকটা সার্চ এবং রিসার্চ করে দেখলে অবশই এমন নানান ভালো ভালো কোম্পানি গুলি পাবেন যেগুলি কপি পেস্ট কাজ করার জন্য আপনাকে টাকা ইনকাম করার সুযোগ দিতে পারে।
শেষে, আমাদের আজকের আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে, তাহলে আর্টিকেলটি শেয়ার অবশই করবেন।